অর্থ পাওয়া যায়নি, ইভ্যালির লকার ভেঙ্গে সিটি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংকের বেশ কয়েকটি ব্লাংক চেক, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও বাচ্চাদের পড়ার বই পাওয়া গেছে।
আজ ৩১ জানুয়ারি, সোমবার দুপুরে ইভ্যালির ধানমন্ডি কার্যালয়ে আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ও ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসফিয়া সিরাতের উপস্থিতিতে দুটি লকার ভাঙা হয়। প্রথম লকার ভাঙতে ৪৫ মিনিট সময় লাগে।
এর আগে ইভ্যালির লকারে কী আছে সেটি জানতে পাসকোড চাওয়া হয়েছিল প্রতিষ্ঠানটির সিইও মো. রাসেলের কাছে। আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পরেও বোর্ডের কাছে তিনি তা দিতে অস্বীকার করেন। পরে বোর্ড সিদ্ধান্ত নেন লকার ভাঙার।
লকারটি ভাঙার আগে আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, গত ২৩ নভেম্বর কারাগারে থাকা ইভ্যালির মো. রাসেল ও তার স্ত্রী নাসরিনকে ধানমন্ডি কার্যালয়ে লকারগুলোর কম্বিনেশন নম্বর (পাসওয়ার্ড) দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। আদালতের নির্দেশিত ইভ্যালির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালকের প্রতিনিধিকে তাড়াতাড়ি তাদের সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করতেও আইজি প্রিজনকে নির্দেশ দেন।
গত বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর থেকে তারা কারাগারে রয়েছেন।
এসসি